www.jumpsports.info
Urge designed the Endur-O-Matic Helmet for folks who like to mix it up; some XC, a little freeride, a bit of DH, and top it off with just a hint of dirt-jump. In other words, most of us. The Endur-O-Matic combines optimized protection and ...
২৬ মার্চ ১৯৭১ থেকেই গোআজম গংদের সহায়তায় রাজারবাগ পুলিশ লাইনের সেনা ক্যাম্পে বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেল থেকে মেয়েদের ধরে আনা হয়।আসা মাত্রই সৈনিকরা উল্লাসে ফেটে পড়ে। তারা ব্যারাকে ঢুকে প্রতিটি যুবতী,মহিলা এবং বালিকার পরনের কাপড় খুলে সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে লাথি মেরে মাটিতে ফেলে ধর্ষণে লিপ্ত হতে থাকে।রাবেয়া খাতুন ড্রেন পরিস্কার করতে করতে এই ঘটনা ...প্রত্যক্ষ করেন।পাকসেনারা ধর্ষন করেই থেকে থাকেনি,সেই মেয়েদের বুকের স্তন ও গালের মাংস কামড়াতে কামড়াতে রক্তাক্ত করে দেয়,মাংস তুলে নেয়।মেয়েদের গাল,পেট,ঘাড়,বুক,পিঠ ও কোমর তাদের কামড়ে রক্তাক্ত হয়ে যায়।এভাবে চলতে থাকে প্রতিদিন।যেসব মেয়েরা প্রাথমিকভাবে প্রতিবাদ করত তাদের স্তন ছিড়ে ফেলা হত,যোনি ও গুহ্যদ্বা্রের মধ্যে বন্দুকের নল,বেয়নেট ও ধারালো ছুরি ঢূকিয়ে হত্যা করা হত।বহু অল্প বয়স্ক বালিকা উপুর্যুপুরি ধর্ষণে নিহত হয়।এর পরে লাশগুলো ছুরি দিয়ে কেটে বস্তায় ভরে বাইরে ফেলে দেয়া হত।হেড কোয়ার্টারের দুই,তিন এবং চারতলায় এই্ মেয়েদের রাখা হত,মোটা রডের সাথে চুল বেঁধে।এইসব ঝুলন্ত মেয়েদের কোমরে ব্যাটন দিয়ে আঘাত করা হত প্রায় নিয়মিত,কারো কারো স্তন কেটে নেয়া হত,হাসতে হাসতে যোনিপথে ঢুকিয়ে দেওয়া হত লাঠি এবং রাইফেলের নল।কোন কোন সৈনিক উঁচু চেয়ারে দাঁড়িয়ে উলঙ্গ মেয়েদের বুকে কামড় দিয়ে মাংস ছিড়ে নিয়ে উল্লাসে ফেটে পড়ত।কোন কোন মেয়ের সামনের দাঁত ছিল না, ঠোঁটের দু’দিকের মাংস কামড়ে ছিড়ে নেয়া হয়েছিল, প্রতিটি মেয়ের হাতের আঙ্গুল ভেঙ্গে থেতলে গিয়েছিল লাঠি আর রডের পিটুনিতে। কোন অবস্থাতেই তাঁদের হাত ও পায়ের বাঁধন খুলে দেয়া হত না, অনেকেই মারা গেছে ঝুলন্ত অবস্থায়।রাজারবাগ পুলিশ লাইনের একজন সুবেদার খলিলুর রহমানের অভিজ্ঞতা এইরকম : মেয়েদের ধরে নিয়ে এসে ট্রাক থেকে নামিয়ে সাথেই সাথেই শুরু হত ধর্ষন, দেহের পোশাক খুলে ফেলে সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে ধর্ষণ করা হত। সারাদিন ধর্ষণের পরে এই মেয়েদের হেড কোয়ার্টার বিল্ডিং এ উলঙ্গ অবস্থায় রডের সাথে বেঁধে ঝুলিয়ে রাখ হত, এবং রাতের বেলা আবারো চলত নির্যাতন। প্রতিবাদ করা মাত্রই হত্যা করা হত, চিত করে শুইয়ে রড, লাঠি,রাইফেলের নল, বেয়নেট ঢুকিয়ে দেয়া হত যোনিপথে, কেটে নেয়া হত স্তন। অবিরাম ধর্ষণের ফলে কেউ অজ্ঞান হয়ে গেলেও থামত না ধর্ষণ।
গোলাম আজমের জামায়াত ও পাকিস্তানীদের রাজনৈতিক বিশ্বাস ছিল পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালীরা মুসলমান না, এদের মুসলমান বানাতে হবে। পাকিস্তান আর্মি বাঙালিদেরকে মুসলমান বানানোর এই সুযোগ লুফে নেয়। আর এর জন্য সহজ রাস্তা ছিল বাঙালি মেয়েদেরকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে তাদেরকে দিয়ে সাচ্চা মুসলমান বাচ্চা পয়দা করানো।এ কে নিয়াজী তার The Betrayal of East Pakistan, Oxford University Press, Karachi বইতে মুক্তিযুদ্ধ গণ হত্যা গণধর্ষন এবং বাংলাদেশের জন্মসহ পুরো বিষয়টিকে পাকিস্থানী রাজনীতিবিদদের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত বলেছেন। নিয়াজী কমান্ডারদের কাছে কয়েকটি চিঠি দেখিয়ে পাঠিয়েছিলেন ওই সব চিঠিগুলোতে তিনি বলেছেন, যেভাবে নারী ধর্ষন লুটপাটের খবর আসছে তাতে তার ভাষায় ইসলামিক সেনাবাহিনীর শৃংখলা আর নৈতিক মনোবল ভেংগে যেতে বাধ্য।নিয়াজী একাত্তরে সংগঠিত র্ধষণের ঘটনা স্বীকার করার সাথে সাথে একটি অসংলগ্ন উক্তিও করেছিলেন - আপনি এরূপ আশা করতে পারেন না যে, সৈন্যরা থাকবে, যুদ্ধ করবে এবং মুত্যু বরণ করবে পূর্ব পাকিস্তানে আর শারীরবৃত্তিয় চাহিদা নিবৃত্ত করতে যাবে ঝিলামে !
পাকিস্তানী সৈন্য এবং তার এদেশীয় দোসররা নারীদের ক্যাম্পে নিয়ে ধর্ষণ করে আটকে রাখতো। উদ্দেশ্য ছিল তাদের গর্ভবতী করা। তারা নারীদের কাপড় খুলে উলংগ করে রাখতো। এরপরও কিছূ মেয়ে সিলিংয়ের সঙ্গে মাথার চুল পেচিয়ে আত্মহত্যা করে। পরে কেউ যাতে আত্মহত্যা করতে না পারে সেজন্য মাথার চুল কামিয়ে দেয়া হতো। যুদ্ধ শেষে ক্যাম্প থেকে বীরঙ্গণা নারী যাদের উদ্ধার করা হয়েছিল তাদের সবার মাথার চুল কামানো ছিল। ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় অর্জনের পরও যখন পাকিস্তানি সৈন্যরা ভারতীয় বাহিনীর হেফাজতে থাক অবস্থায়ও তখনও বাঙ্কারে আটকে রেখে নির্বিচারে ধর্ষণ করেছে বাঙালী নারীদের। বিচারপতি কে এম সোবহান প্রত্যক্ষ দর্শনের অভিজ্ঞতা থেকে বলেছেন, ‘ ১৮ ডিসেম্বর মিরপুরে নিখোঁজ হয়ে যাওয়া একজনকে খুঁজতে গিয়ে দেখি পাক আর্মিরা মাটির নিচে বাঙ্কার থেকে ২৩ জন সম্পূর্ণ উলঙ্গ, মাথা কামানো নারীকে ট্রাকে করে নিয়ে যাচ্ছে। দিনের পর দিন আটকে রেখে হররোজ ধর্ষণ করা হয়েছে তাদের। পাকিস্তান আর্মির দোসর রাজাকার এবং আলবদরেরা জনগণকে বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়কে সন্ত্রস্ত করে দেশছাড়া করে তাদের সম্পত্তি এবং জমিজমা দখলের জন্য ধর্ষণকে বেছে নিয়েছিল।
পৃথিবীর অন্যান্য যুদ্ধে নারী ধর্ষণ ছিল সৈনিকদের ভোগের উদ্দেশ্যে। মুক্তিযুদ্ধে তা ছিলনা। তা থাকলে বাসা বাড়িতে গিয়ে নারীদের ধর্ষণ করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতো তারা। কিন্তু তারা তা করেনি। নারীদের ধরে ট্রাক বোঝাই করেই ক্যাম্পে নেয়া হয়েছে। তাদের ট্রাক থেকে নামানোর আগেই অপেক্ষায় থাকা সৈন্যরা দল বেঁধে সবার সামনে নারীদের ওপর হামলে পড়েছে। কমান্ডারদের জন্য আলাদা নারী করে রাখা হতো। এটি ছিল সৈন্যদের রুটিন ওয়ার্ক। ব্রাউন মিলার লিখেছেন, একাত্তরের ধর্ষণ নিছক সৌন্দর্যবোধে প্রলুব্ধ হওয়া কোন ঘটনা ছিলনা আদতে; আট বছরের বালিকা থেকে শুরু করে পঁচাত্তর বছরের নানী-দাদীর বয়সী বৃদ্ধাও শিকার হয়েছিল এই লোলুপতার। পাকসেনারা ঘটনাস্থলেই তাদের পৈচাশিকতা দেখিয়েই ক্ষান্ত হয়নি ; প্রতি একশ জনের মধ্যে অন্তত দশ জনকে তাদের ক্যাম্প বা ব্যারাকে নিয়ে যাওয়া হতো সৈন্যদের জন্য। রাতে চলতো আরেক দফা নারকীয়তা । কেউ কেউ আশিবারেও বেশী সংখ্যক ধর্ষিত হয়েছে ! এই পাশবিক নির্যাতনে কতজনের মৃত্যু হয়েছে, আর কতজনকে মেরে ফেলা হয়েছে তার সঠিক সংখ্যা হয়ত কল্পনাও করা যাবে না ।
- আরিফুর রহমান
আর যারা এই শুয়োর ছানাগুলোর পক্ষে সাফাই গায় তাদেরকে কী করা উচিত- তা ভেবে পাই না ।
geotecnologias.wordpress.com
Parece filme de ficção científica do Spielberg, mas é a pura verdade. O governo Russo junto com a empresa Space Corporation Energia anunciou essa semana que estão desenvolvendo um satélite fa...
Community
No comments:
Post a Comment