Cada repassada o pai/mãe irá receber 0.25 centavos
Sinceramente, espero que o nosso grãozinho de areia por reenviar isto tão triste, sirva para poder ajudar a esta criatura. Só alguém sem coração pode eliminar este mail, não custa nada colaborar.
Obrigado pelo teu tempo e pelo teu coração.
Chamo-me Cleto e tenho 5 anos...ajuda-me! por favor.
Só reenvia-o, por caridade. (e da graças a Deus se tens filhos sãos).
Cleto e um menino de Bogotá Colômbia, tem cinco anos de idade e desde os dois anos sofre de uma rara enfermidade chamada elefantíases cumerdi, o mesmo que nos seus braços, devido a grande desnutrição, sofreu uma malformação dos ossos. Te pedimos de todo o coração a tua ajuda. Como?
Reenviando este e-mail a quantos contactos tenhas no teu livro de
direcções. Por cada e-mail que se reenvie, Cleto receberá uma quantidade de
dinheiro o qual se destinará a ajuda-lo na sua recuperação e terapias.
Cleto mais que ninguém e os seus papás te agradecerão infinitamente.
Seguro.....Deus te bendirá.
É difícil acreditar q esse tipo de coisa existe.... Anseio o tempo em q ninguém mais ouvirá falar em doenças. (Isaías 33:24)
আজ ৯ ডিসেম্বর। বেগম রোকেয়া দিবস আজ। তাই আজ আপনাদের সাথে নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া'র জীবনী শেয়ার করলাম।
▓▓▓ বেগম রোকেয়া ▓▓▓
নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া ১৮৮০ সালে রংপুর জেলার মিঠাপুকুরের পায়রাবন্দ গ্রামের জমিদার সাবের পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন । বেগম রোকেয়ার পিতার নাম জহিরউদ্দিন মুহম্মদ আবুল আলী হায়দার সাবের । তিনি একজন উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তি হয়েও সে যুগের উচ্চ বংশীয় মুসলিম সমাজের রীতি অনুযায়ী মেয়েদের শিক্ষার দ্বার রূদ্ধ করে রেখেছিলেন । বেগম রোকেয়ার মাতার নাম রাহাতুন্নেসা চৌধুরানী । পরিবারে রোকেয়ার দুই ভাই (আবুল আসাদ ইবরাহীম সাবের এবং খলিলুর রহমান আবু জাইগাম সাবের) ও দুই বোন (করিমুন্নেসা এবং হুমায়রা) ছিলেন ।
বেগম রোকেয়ার জন্মলগ্নে মুসলমান সমাজ ছিল নানাবিধ কুসংস্কারে আকন্ঠ নিমজ্জিত । বেগম রোকেয়ার পরিবারে পর্দা প্রথার এতই কড়াকড়ি ছিল যে, আত্মীয় পুরুষ তো দূরের কথা বহিরাগত মহিলাদের সামনেও সাবের পরিবারের মেয়েদের পর্দা করতে হতো । নারী শিক্ষার সুযোগ বলতে ছিল শুধুমাত্র কোরান তেলাওয়াত শিক্ষা ও উর্দু শিক্ষা । বাংলা বর্ণ পরিচয় ছিল নিষিদ্ধ । স্কুল কলেজের আঙিনায় পা বাড়ানোর সৌভাগ্য বেগম রোকেয়ার হয়নি ।
বেগম রোকেয়ার বড় ভাই ইবরাহীম সাবের ১৮৮৫ সালে বি,এ পাশ করেন । তিনি একজন প্রগতিশীল মানুষ ছিলেন । তিনিই বোন রোকেয়া ও করিমুন্নেসাকে বাবার অগোচরে মোমের আলোয় বর্ণ পরিচয় থেকে শুরু করে লেখাপড়া শেখান । প্রিয় পাঠক একবার চিন্তা করুন বাবার অজান্তে চুপিসারে ছোট রোকেয়ার জন্য বর্ণ পরিচয় শেখা কি পরিমাণ কঠিন কাজ ছিল । সম্ভবতঃ এ থেকেই মুসলমান নারী সমাজকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত করে রাখার মত অযৌক্তিক ও নির্মম সামাজিক প্রথার বিরুদ্ধে বেগম রোকেয়ার মনে জন্ম নেয় প্রচন্ড বিদ্রোহ । ১৮৯৬ সালে ভাগলপুরের ডেপুটি ম্যজিষ্ট্রেট খান বাহাদুর সাখাওয়াত হোসেনের সাথে বেগম রোকেয়ার বিয়ে হয় । বিপত্নীক এবং উর্দুভাষী সাখাওয়াত হোসেন আর একজন প্রগতিশীল মানুষ ছিলেন । তিনি বেগম রোকেয়ার বাংলা ও ইংরেজী শিক্ষার প্রতি অকুন্ঠ সমর্থন, লেখালেখিতে উৎসাহ, একটি স্কুল প্রতিষ্ঠার জন্য অর্থ সঞ্চয় ও নারী শিক্ষার প্রসারে সবধরনের সহযোগীতা প্রদান করেন । বেগম রোকেয়া ১৯০২ সালে ‘পিপাসা’ বাংলা গল্প লিখে সাহিত্যের জগতে প্রবেশ করেন । ১৯০৫ সালে বেগম রোকেয়া ইংরেজীতে Sultana's Dream লেখা শেষ করেন । সাখাওয়াত হোসেন লেখাটি পরে প্রচন্ড অভিভূত হন এবং লেখাটি প্রকাশের জন্য রোকেয়াকে উৎসাহিত করেন । ১৯০৮ সালে Sultana's Dream বই আকারে প্রকাশ হয় । পরবর্তীতে বইটি বাংলায় প্রকাশিত হয় । দুঃখের বিষয় বিয়ের মাত্র তের বছর পরে ১৯০৯ সালে বেগম রোকেয়ার স্বামী ইন্তেকাল করেন । তিনি এতে অবদমিত না হয়ে ‘নারী শিক্ষার প্রসার ছাড়া নারীসমাজের মুক্তি নাই এবং সমাজের কোনও আশা নাই’ এই মূলমন্ত্রে বিশ্বাসী থেকে সমাজের প্রবল বাধা উপেক্ষা করে নিগৃহীত নারী সমাজের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আন্দোলন চালিয়ে যান । সাখাওয়াত হোসেনের মৃত্যুর পাঁচ মাস পরে তিনি ভাগলপুরে সাখাওয়াত মেমোরিয়াল গার্লস হাইস্কুল প্রতিষ্ঠা করেন । এই স্কুলটি ১৯১১ সালে কলকাতায় স্থানান্তরিত হয় । বর্তমানে স্কুলটি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার পরিচালিত ।
স্কুল প্রতিষ্ঠা ছাড়াও নিগৃহীত নারীসমাজের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনকে গতিশীল করার জন্য বেগম রোকেয়া ‘আঞ্জুমানে খাওয়াতীনে ইসলাম’ নামক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন । পাশাপাশি সমাজের অনাচারের বিরুদ্ধে তার ক্ষুরধার শক্তিশালী লেখনী চালিয়ে যান । বেগম রোকেয়া কেবলমাত্র নারী শিক্ষা ও নারী জাগরণের ‘অগ্রদূত’ই ছিলেন না তার সামগ্রিক চিন্তা চেতনা ছিল আন্তর্জাতিকমানের । তার সাহিত্য সম্ভারের উল্লেখযোগ্য হচ্ছে সুলতানার স্বপ্ন, অবরোধবাসিনী, মতিচূর ও পদ্মরাগ । এছাড়া তিনি অসংখ্য রচনা ও প্রবন্ধ প্রকাশ করেন ।
বেগম রোকেয়া জীবনের শেষদিন পর্যন্ত তার প্রতিষ্ঠিত স্কুল, সংগঠন এবং সাহিত্য সাধনা নিয়ে সময় অতিবাহিত করেন । ১৯৩২ সালের ৯ই ডিসেম্বর বেগম রোকেয়া ইন্তেকাল করেন । বেগম রোকেয়ার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে বাংলাদেশে এই দিনটি রোকেয়া দিবস হিসাবে উদযাপিত হয় । রোকেয়া আপনি রংপুরবাসীর গর্ব । We are proud of you.
►►► পোস্ট টি ভাল লাগলে লাইক দিবেন এবং কমেন্ট করবেন। আপনার লাইক দিলে আমরা আরও ভাল ভাল পোস্ট আপনাদের সাথে শেয়ার করতে উৎসাহ পাব।
মানুষের সর্বোৎকৃষ্ট শিক্ষকই হল মহৎ ব্যক্তিদের আত্নজীবনী ও বাণী ।
www.youtube.com
Set to scenes from The Nativity Story... O Holy Night - by Josh Groban. Video Created by Youtube channel Tonycdrive.
No comments:
Post a Comment